ময়মনসিংহ ০৮:০৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫, ৮ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা

দৈনিক মুক্তকণ্ঠ
  • আপলোড সময়: ০১:৩১:৪৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪
  • / ১০৮ বার পড়া হয়েছে

বিজ্ঞপ্তি :-  গত-১৪ইং অক্টোবর ২০২৪ দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার ১৪নং পৃষ্টায় ও নিউজ পোর্টাল “দিগন্ত বার্তায়” বনায়ন ছাড়াই অর্থ লোপাট” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। উক্ত সংবাদটি সম্পূর্ন মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। প্রকাশিত সংবাদে প্রকাশিত টেকসই বন ও জীবিকা (সুফল) প্রকল্পের আওতায় ২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরে ভালুকা রেঞ্জের কাদিগড় বিট ২৫০.একর বনভূমিত ২৫০ হাজারটি বাসক প্রজাতির ঔষধি চারা রোপন করা হয়েছে। ২৫০ হাজারটি রোপিত চারাই এখনও জীবিত আছে। ভালুকা রেঞ্জের আওতায় ২৩-২৪ আর্থিক সনে জবরদখল পুনঃরুদ্ধার বনভূমিতে হবিরবাড়ী, কাদিগড় ও মল্লিকবাড়ী বিট পরিচালন ব্যয় খাতে ২০০.০ একর বনভূমিতে বাগান সৃজনের জন্য ২,৫০ হাজারটি চারা উত্তোলন করা হয়। ২৬/০৬/২০২৪ ইং তারিখ হতে বাগান সৃজনের কার্যক্রম শুরু করা হয়। পাড়াগাঁও মৌজার সি.এস ৩৬৪ নং এবং কাদিগড় মৌজার সি.এস ৭৩১ নং দাগের ২০ ধারার সংরক্ষিত জবরদখল পুনঃরদ্ধার বনভূমিতে বনায়ন কার্যক্রমের এক পর্যায়ে ৩৬৪ নং সি.এস দাগের ৪১ একর সংরক্ষিত বনভূমিতে রোপিত চারার কোন প্রকার ক্ষতিসাধন না করিলেও ৭৩১ নং সি.এস দাগের ৭৫.৫১ একর জবরদখলকৃত বনভূমিতে রোপিত চারা সাবেক এমপি আলহাজ্ব এম.এ ওয়াহেদ এর নেতৃত্বে উঠাইয়া ফেলে এবং ধানের চারা রোপন করে। বিষয়টি ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, ভালুকা মডেল থানা। সহকারী কমিশনার (ভূমি), ভালুকা। উপজলা নির্বাহী অফিসার ভালুকা। বিভাগীয় বন কর্মকর্তা, ময়মনসিংহ বনবিভাগসহ প্রশাসনের সকল দপ্তরই অবগত আছেন। পরবর্তীতে সেনা বাহিনীর প্রতিনিধি, সহকারী কমিশনার (ভূমি), ভালুকা এবং বিভাগীয় বনকর্মকর্তা, ময়মনসিংহ বনবিভাগ মহোদয়ের উপস্থিতিতে প্রায় ৩/৪ হাজার স্থানীয় লোকের সমাবেশের সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে জবরদখল পুনঃরুদ্ধার বনভূমিতে বনায়নের লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী চারা রোপনের কার্যক্রম শুরু হয়। বাগান সৃজনের এক পর্যায়ে বনভূমি জবরদখলকারীগণ সম্বিলিতভাবে পাড়াগাঁও মৌজার সি.এস ২৭২ ও ২৯০ এবং ২২৭ নং সি.এস দাগের ২০ ধারার সংরক্ষিত, সীমানা নির্ধারণকৃত বনভূমিতে রোপিত চারা। স্থানীয় মসজিদের মাইক দিয়ে ডাকিয়া আনিয়া সংঘবদ্ধভাবে রোপিত চারাগুলো উঠাইয়া ফেলে এবং আমি সহ অন্যান্য বিট কর্মকর্তা ও স্টাফদের প্রায় ৩-৪ ঘটা অবরোধ করিয়া রাখে এবং শ্রমিকদের শারীরিকভাবে নির্যাতন করে। প্রতিবেদক রহস্যজনক কারনে সত্য সংবাদটি গোপন করিয়া আমি সহ অন্যান্যদের চরিত্র হরনের জন্য মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করিয়াছেন। হবিরবাড়ী মৌজার সি.এস ৭৯৯ নং দাগের ২০ ধারার সংরক্ষিত সীমানা নির্ধারণকৃত জবরদখলীয় বনভূমিতে ৮ হাজারটি বিভিন প্রজাতির চারা রোপন করা হয়। হবিরবাড়ী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও তাহার আত্মীয়রা রোপিত চারা গুলো উঠাইয়া ফেলিয়াছে জানা সত্ত্বেও রহস্য জনক কারনে মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করিয়াছেন। বাগান সৃজনের পর শূন্যস্থান ও মৃত চারার স্থলে পুনঃরায় চারা রোপনের জন্য নার্সারীত ২০%-২৫% অতিরিক্ত চারা উত্তোলন করা হয়। যাহা এখনও নার্সারীতে জমা আছে। এক্ষেত্রেও সংবাদ দাতা মিথ্যার আশ্রয় গ্রহণ করিয়াছেন। বন বিভাগ কাহারো নামে মিথ্যা মামলা দায়ের করে না। প্রকৃত অপরাধী সনাক্ত করিয়া সঠিক তদন্ত শেষে সংশ্লিষ্ঠ বিট অফিসার মামলা দায়ের করেন। রেঞ্জ অফিসার কোনপ্রকার মামলা দায়ের করার বিধান নাই। রেঞ্জ অফিসার শুধুমাত্র উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বরাবর মামলাটি প্রেরণ করেন মাত্র। সংবাদে উল্লেখ জনৈক রমজান আলী বহুতল ভবনের কাজ করছে, বনবিভাগ কোন প্রকার ব্যবস্থা নেয়নি, এই তথ্যটিও সঠিক নয়। রমজান আলীর বিরুদ্ধে বিজ্ঞ আদালতসহ বিভিন্ন ধরনের মামলা দেয়া আছে। এক্ষেত্রে ও সংবাদ দাতা মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছেন। আমার ছেলের নাম উল্লেখ করিয়া যে সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে তাহাও সর্ম্পূন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। আমার ছেলে কখনও আমার কর্মস্থল ভালুকায় আসেন নাই। আমার সন্তানগণ কে কোথায় কি করেন তাহার সংবাদ নিয়া প্রতিবেদক মিথ্যা তথ্যের ভিত্তিতে মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করিয়াছেন।

প্রকৃত ঘটনা এই যে, প্রতিবেদক মানববন্ধন ও মহাসড়ক অবরোধের পরবর্তী সময়ে তিনি সহ আরও কয়েকজন ভালুকা রেঞ্জ কার্যালয়ে আসেন এবং দশ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবী করেন। টাকা দিতে অস্বীকার করায় নানাবিধ মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করিয়া আমার চরিত্র হনন ও ডিপার্টমেন্টের কাছে আমার ভাবমূর্তি ক্ষুন্নসহ বদলী করার হুমকি প্রদান করেন। সি.সি.টিভির ফুটেস পরীক্ষা করিলে তাহার সত্যতা পাওয়া যাবে।

প্রতিবেদক সম্পূর্ন ব্যক্তি স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য এরুপ মিথ্যা ভিত্তিহীন সংবাদ পরিবেশন করিয়াছেন। উল্লখিত প্রতিবেদকের একমাত্র কাজই হইলো মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করে মানুষকে হয়রানী করা এবং স্বার্থ হাসিল করা। উল্লেখ্য যে, ২৩-২৪ সনে সৃজিত পাড়াগাঁও মৌজার সি.এস ৩৬৪ নং ৩৫,হাজারটি, কাদিগড় মৌজার ৭৪৬ নং দাগে ১০ হাজারটি, পালগাঁও মৌজার ১৬৫৪, ১৬৪০ এবং ১২৮৩ নং দাগ ৮ হাজারটি সর্বমাট=৫৩ হাজারটি চারা জীবিত আছে। আমি প্রকাশিত উক্ত মিথ্যা ও ভিত্তিহীন সংবাদের তীব্র নিদা ও প্রতিবাদ জানাই।

নিবেদক :-
মোঃ হারুন-উর-রশিদ খান
রেঞ্জকর্মকর্তা
ভালুকা রেঞ্জ, ময়মনসিংহ বনবিভাগ।

ট্যাগস :

Please Share This Post in Your Social Media

About Author Information

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা

আপলোড সময়: ০১:৩১:৪৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪

বিজ্ঞপ্তি :-  গত-১৪ইং অক্টোবর ২০২৪ দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার ১৪নং পৃষ্টায় ও নিউজ পোর্টাল “দিগন্ত বার্তায়” বনায়ন ছাড়াই অর্থ লোপাট” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। উক্ত সংবাদটি সম্পূর্ন মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। প্রকাশিত সংবাদে প্রকাশিত টেকসই বন ও জীবিকা (সুফল) প্রকল্পের আওতায় ২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরে ভালুকা রেঞ্জের কাদিগড় বিট ২৫০.একর বনভূমিত ২৫০ হাজারটি বাসক প্রজাতির ঔষধি চারা রোপন করা হয়েছে। ২৫০ হাজারটি রোপিত চারাই এখনও জীবিত আছে। ভালুকা রেঞ্জের আওতায় ২৩-২৪ আর্থিক সনে জবরদখল পুনঃরুদ্ধার বনভূমিতে হবিরবাড়ী, কাদিগড় ও মল্লিকবাড়ী বিট পরিচালন ব্যয় খাতে ২০০.০ একর বনভূমিতে বাগান সৃজনের জন্য ২,৫০ হাজারটি চারা উত্তোলন করা হয়। ২৬/০৬/২০২৪ ইং তারিখ হতে বাগান সৃজনের কার্যক্রম শুরু করা হয়। পাড়াগাঁও মৌজার সি.এস ৩৬৪ নং এবং কাদিগড় মৌজার সি.এস ৭৩১ নং দাগের ২০ ধারার সংরক্ষিত জবরদখল পুনঃরদ্ধার বনভূমিতে বনায়ন কার্যক্রমের এক পর্যায়ে ৩৬৪ নং সি.এস দাগের ৪১ একর সংরক্ষিত বনভূমিতে রোপিত চারার কোন প্রকার ক্ষতিসাধন না করিলেও ৭৩১ নং সি.এস দাগের ৭৫.৫১ একর জবরদখলকৃত বনভূমিতে রোপিত চারা সাবেক এমপি আলহাজ্ব এম.এ ওয়াহেদ এর নেতৃত্বে উঠাইয়া ফেলে এবং ধানের চারা রোপন করে। বিষয়টি ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, ভালুকা মডেল থানা। সহকারী কমিশনার (ভূমি), ভালুকা। উপজলা নির্বাহী অফিসার ভালুকা। বিভাগীয় বন কর্মকর্তা, ময়মনসিংহ বনবিভাগসহ প্রশাসনের সকল দপ্তরই অবগত আছেন। পরবর্তীতে সেনা বাহিনীর প্রতিনিধি, সহকারী কমিশনার (ভূমি), ভালুকা এবং বিভাগীয় বনকর্মকর্তা, ময়মনসিংহ বনবিভাগ মহোদয়ের উপস্থিতিতে প্রায় ৩/৪ হাজার স্থানীয় লোকের সমাবেশের সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে জবরদখল পুনঃরুদ্ধার বনভূমিতে বনায়নের লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী চারা রোপনের কার্যক্রম শুরু হয়। বাগান সৃজনের এক পর্যায়ে বনভূমি জবরদখলকারীগণ সম্বিলিতভাবে পাড়াগাঁও মৌজার সি.এস ২৭২ ও ২৯০ এবং ২২৭ নং সি.এস দাগের ২০ ধারার সংরক্ষিত, সীমানা নির্ধারণকৃত বনভূমিতে রোপিত চারা। স্থানীয় মসজিদের মাইক দিয়ে ডাকিয়া আনিয়া সংঘবদ্ধভাবে রোপিত চারাগুলো উঠাইয়া ফেলে এবং আমি সহ অন্যান্য বিট কর্মকর্তা ও স্টাফদের প্রায় ৩-৪ ঘটা অবরোধ করিয়া রাখে এবং শ্রমিকদের শারীরিকভাবে নির্যাতন করে। প্রতিবেদক রহস্যজনক কারনে সত্য সংবাদটি গোপন করিয়া আমি সহ অন্যান্যদের চরিত্র হরনের জন্য মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করিয়াছেন। হবিরবাড়ী মৌজার সি.এস ৭৯৯ নং দাগের ২০ ধারার সংরক্ষিত সীমানা নির্ধারণকৃত জবরদখলীয় বনভূমিতে ৮ হাজারটি বিভিন প্রজাতির চারা রোপন করা হয়। হবিরবাড়ী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও তাহার আত্মীয়রা রোপিত চারা গুলো উঠাইয়া ফেলিয়াছে জানা সত্ত্বেও রহস্য জনক কারনে মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করিয়াছেন। বাগান সৃজনের পর শূন্যস্থান ও মৃত চারার স্থলে পুনঃরায় চারা রোপনের জন্য নার্সারীত ২০%-২৫% অতিরিক্ত চারা উত্তোলন করা হয়। যাহা এখনও নার্সারীতে জমা আছে। এক্ষেত্রেও সংবাদ দাতা মিথ্যার আশ্রয় গ্রহণ করিয়াছেন। বন বিভাগ কাহারো নামে মিথ্যা মামলা দায়ের করে না। প্রকৃত অপরাধী সনাক্ত করিয়া সঠিক তদন্ত শেষে সংশ্লিষ্ঠ বিট অফিসার মামলা দায়ের করেন। রেঞ্জ অফিসার কোনপ্রকার মামলা দায়ের করার বিধান নাই। রেঞ্জ অফিসার শুধুমাত্র উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বরাবর মামলাটি প্রেরণ করেন মাত্র। সংবাদে উল্লেখ জনৈক রমজান আলী বহুতল ভবনের কাজ করছে, বনবিভাগ কোন প্রকার ব্যবস্থা নেয়নি, এই তথ্যটিও সঠিক নয়। রমজান আলীর বিরুদ্ধে বিজ্ঞ আদালতসহ বিভিন্ন ধরনের মামলা দেয়া আছে। এক্ষেত্রে ও সংবাদ দাতা মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছেন। আমার ছেলের নাম উল্লেখ করিয়া যে সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে তাহাও সর্ম্পূন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। আমার ছেলে কখনও আমার কর্মস্থল ভালুকায় আসেন নাই। আমার সন্তানগণ কে কোথায় কি করেন তাহার সংবাদ নিয়া প্রতিবেদক মিথ্যা তথ্যের ভিত্তিতে মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করিয়াছেন।

প্রকৃত ঘটনা এই যে, প্রতিবেদক মানববন্ধন ও মহাসড়ক অবরোধের পরবর্তী সময়ে তিনি সহ আরও কয়েকজন ভালুকা রেঞ্জ কার্যালয়ে আসেন এবং দশ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবী করেন। টাকা দিতে অস্বীকার করায় নানাবিধ মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করিয়া আমার চরিত্র হনন ও ডিপার্টমেন্টের কাছে আমার ভাবমূর্তি ক্ষুন্নসহ বদলী করার হুমকি প্রদান করেন। সি.সি.টিভির ফুটেস পরীক্ষা করিলে তাহার সত্যতা পাওয়া যাবে।

প্রতিবেদক সম্পূর্ন ব্যক্তি স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য এরুপ মিথ্যা ভিত্তিহীন সংবাদ পরিবেশন করিয়াছেন। উল্লখিত প্রতিবেদকের একমাত্র কাজই হইলো মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করে মানুষকে হয়রানী করা এবং স্বার্থ হাসিল করা। উল্লেখ্য যে, ২৩-২৪ সনে সৃজিত পাড়াগাঁও মৌজার সি.এস ৩৬৪ নং ৩৫,হাজারটি, কাদিগড় মৌজার ৭৪৬ নং দাগে ১০ হাজারটি, পালগাঁও মৌজার ১৬৫৪, ১৬৪০ এবং ১২৮৩ নং দাগ ৮ হাজারটি সর্বমাট=৫৩ হাজারটি চারা জীবিত আছে। আমি প্রকাশিত উক্ত মিথ্যা ও ভিত্তিহীন সংবাদের তীব্র নিদা ও প্রতিবাদ জানাই।

নিবেদক :-
মোঃ হারুন-উর-রশিদ খান
রেঞ্জকর্মকর্তা
ভালুকা রেঞ্জ, ময়মনসিংহ বনবিভাগ।