ময়মনসিংহ ১২:০৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ২০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আমান উল্লাহ তাজুনের বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদেন প্রতিবাদ

দৈনিক মুক্তকণ্ঠ
  • আপলোড সময়: ০৩:৩৪:২৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / ৩৫ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার:-

বিউটিফুল ভালুকা ও ভালুকা উপজেলা বি.এন.পি নামীয় দুটি ফেইজবুক পেইজে ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ইং তারিখে দুটি পোষ্ট দেয়। “লে হালুয়া এক সময়ের আওয়ামীলীগের মেয়রের লোক থাকলেও আজ ব্যবসার খাতিরে এবং পৌর মেয়র প্রার্থী হাতেম খানের রিকুয়েষ্টে কষ্ট করে নিজের মনের সাথে যুদ্ধ করে ব্যবসা করে যাচ্ছেন আওয়ামীলীগ নেতা তাজুল কমিশনার”। উল্লেখিত পোষ্ট দুটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। আমি উক্ত পোষ্ট ও বক্তব্যের তীব্রনিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। যেহেতু আমি কখনই আওয়ামীলীগের নীতি আদর্শ সমর্থন করি না, সেহেতু আমার আওয়ামীলীগের নেতা হওয়ার প্রশ্নই উঠে না। আমি মনেকরি আমার জনপ্রিয়তায় ঈষান্বিত হয়ে, একটি মহল কু-প্ররোচনায় প্ররোচিত হয়ে অজ্ঞাত স্থান থেকে উদ্দেশ্য প্রনোদিত ভাবে ষড়যন্ত্রমূলক আমাকে রাজনৈতিক, সামাজিক ও মানসিকভাবে হ্যায় প্রতিপন্ন করার জন্য আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে।
বিউটিফুল ভালুকা ও ভালুকা উপজেলা বিএনপি ফেইজবুক আইডির এ্যাডমিন দ্বয়ের প্রতি আমার সবিনয় অনুরোধ আপনারা আরো খোঁজ-খবর নিয়ে আমার বিরুদ্ধে লিখুন।

সবার জ্ঞাতার্থে আমার বক্তব্য:- আমি ২০১১ এর ১৭ জানুয়ারী স্থানীয় সরকার নির্বাচনে বিএনপির সমর্থিত প্রাথী হিসেবে ভালুকা পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ড থেকে নির্বাচন করি এবং প্রথম ও প্রতিষ্ঠাতা কাউন্সিলর নির্বাচিত হই। সেই নির্বাচনে ৬জন প্রার্থী থাকার পরেও আমি কাষ্টিং ভোটের ৪১ ভাগ ভোট পাই। ২০১৪ এর একতরফা সংসদ নির্বাচনের আগে ও পড়ে বিএনপির ডাকে অসহযোগ আন্দোলন চলাকালিন সময়ে আন্দোলনে অংশ গ্রহণ করায় আমার নামে বিস্ফোরক আইনে ভালুকা মডেল থানায় একটি মামলা হয়। ঐ মামলায় প্রায় দীর্ঘ ৭ মাস এলাকার বাইরে পালিয়ে থেকে মহামান্য হাইকোট থেকে জামিনে মুক্ত হয়ে এলাকায় আসি। এলাকার সাধারণ মানুষের অনুরোধে ২০১৫সনে দ্বিতীয়বার পূনরায় পৌর নির্বাচনে কাউন্সিলর পদে নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করি এবং ঐ নির্বাচনেও আমার প্রতিদ্বন্দ্বি আওয়ামীলীগের ৩জন প্রার্থী থাকার পরেও আমি বিপুল ভোট বেশি পেয়ে বিজয় লাভ করি। ২০১৮সনে একাদশ সংসদ নির্বাচন চলাকালিন সময় ২৬ ডিসেম্বর ভালুকা মডেল থানায় বিস্ফোরক আইনে আমার নামে আরেকটি মিথ্যা মামলা রুজু হয়। এই মামলায় মহামান্য হাইকোর্ট থেকে আমি জামিনে আসি। এর পর এই মামলায় বেশির ভাগ আসামীকে বাদ দিলেও পুলিশ আমাকে অভিযুক্ত এবং ১নং আসামী করে চার্জশিট প্রদান করে। এই মামলা এখনো চলমান। বিগত ১৫ বছর সারাদেশের মানুষের সাথে আমিও একটি শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থায় সময় পার করেছি। আমি আওয়ামীলীগের শাসনামলে আর্থিক, সামাজিক ও মানসিক ভাবে প্রচুর ক্ষতিগ্রস্ত, হয়রানী ও নির্যাতনের শিকার হয়েছি। আমার সকল ব্যবসা বণিজ্য আওয়ামীলীগের স্থানীয় নেতারা নিয়েগেছে।

তাহলে কিভাবে আমি আওয়ামীলীগ নেতা হলাম?

বিগত ২০০৬ থেকে অদ্যবদি বিএনপির সকল আন্দোলন সংগ্রামে আমার ব্যক্তিগত অংশ গ্রহণ ও আর্থিক সহযোগীতা ছিলো এবং আছে।
আমার পরিবার বিএনপি পরিবার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত এবং পরিচিত।

আমার পরিবারের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি:- আমি বিএনপির সমর্থনে টানা দুইবার ভালুকা পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ড থেকে সর্বোচ্চ ভোটে কাউন্সিলর নির্বাচিত হই এবং সততার সাথে দায়িত্ব পালন করি। উল্লেখ্য যে, তৃতীয় বার কাউন্সিলর পদে নির্বাচনের জন্য এলাকার সাধারণ মানুষ চাইলেও আমি স্বেচ্ছায় নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াই। ২০২০ সনের মেয়র নির্বাচনে জনতার মেয়র খ্যাত আলহাজ্ব হাতেম খান দলীয় মনোনয়ন পান। তাই আমি দলীয় সীদ্ধান্ত মোতাবেক ৯নং ওয়ার্ড এর প্রধান সমন্বয়ক হিসেবে হাতেম খানের নির্বাচন পরিচালনা করি। অত্যান্ত দুঃখ ও পরিতাপের বিষয় এই নির্বাচনেও বিপুল পরিমানে ভোট পাওয়ার পরেও হাতেম খানের বিজয় ছিনিয়ে নেয় আওয়ামীলীগ।
আমার পরিবার, বিএনপি পরিবার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত ও পরিচিত: আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি বিগত দিনে আমার রাজনৈতিক কার্যক্রমে সন্তুষ্ট হয়ে, ২০২২ সনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ভালুকা পৌর শাখা আহবায়ক কমিটিতে আমাকে সদস্য নির্বাচিত করা হয়।
* আমার আপন ছোট চাচা, হাজ্বী আশরাফ আলী শেখ, সাবেক সদস্য, ৯নং ওয়ার্ড বিএনপি।
* আমার আপন ছোট ভাই রুহুল আমিন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল ভালুকা পৌর শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ময়মনসিংহ দক্ষিণ জেলা যুবদলের সদস্য। (একাদিক রাজনৈতিক মামলার আসামী)।
* আমার আপন চাচাতো ছোট ভাই, আমিনুল ইসলাম দিলদার, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল ভালুকা পৌর শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক ও ময়মনসিংহ দক্ষিণ জেলা যুবদলের সদস্য। (কারানির্যাতিত ও একাদিক রাজনৈতিক মামলার আসামী)।
* আমার চাচা গোলাম মোস্তফা বিএনপি নেতা, (একাদিক রাজনৈতিক মামলার আসামী)।
* আমার ভাতিজা রাকিবুল হাসান রাকিব, পৌর ছাত্রদল নেতা। (কারানির্যাতিত ও একাদিক রাজনৈতিক মামলার আসামী)। ভালুকায় অনেক পরিবার আছেন যাদের ভাই একদল, চাচা আরেক দল, ছেলে আরেক দলের নেতৃত্ব দেন। অপরদিকে আমার পরিবারের কোন সদস্য বিএনপি ব্যতিত অন্যকোন দলের সমর্থকও ছিলোনা। অদ্যবদি নাই। তাহলে আমি আওয়ামীলীগ নেতা হই কি করে?
আমি আবারো সবিনয়ে অনুরোধ করবো কারো বিরুদ্ধে কিছু লেখার পূর্বে খোঁজ-খবর নিয়ে লিখুন। কাউকে অন্যায় ভাবে হয়রানী ও ক্ষতিগ্রস্ত করার জন্য লিখবেন না।

মোঃ আমান উল্লাহ তাজুন
সাবেক কাউন্সিলর
৯নং ওয়ার্ড, ভালুকা পৌরসভা,
সদস্য, আহবায়ক কমিটি,
বি.এন.পি, ভালুকা পৌর শাখা।

ট্যাগস :

Please Share This Post in Your Social Media

About Author Information

আমান উল্লাহ তাজুনের বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদেন প্রতিবাদ

আপলোড সময়: ০৩:৩৪:২৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

স্টাফ রিপোর্টার:-

বিউটিফুল ভালুকা ও ভালুকা উপজেলা বি.এন.পি নামীয় দুটি ফেইজবুক পেইজে ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ইং তারিখে দুটি পোষ্ট দেয়। “লে হালুয়া এক সময়ের আওয়ামীলীগের মেয়রের লোক থাকলেও আজ ব্যবসার খাতিরে এবং পৌর মেয়র প্রার্থী হাতেম খানের রিকুয়েষ্টে কষ্ট করে নিজের মনের সাথে যুদ্ধ করে ব্যবসা করে যাচ্ছেন আওয়ামীলীগ নেতা তাজুল কমিশনার”। উল্লেখিত পোষ্ট দুটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। আমি উক্ত পোষ্ট ও বক্তব্যের তীব্রনিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। যেহেতু আমি কখনই আওয়ামীলীগের নীতি আদর্শ সমর্থন করি না, সেহেতু আমার আওয়ামীলীগের নেতা হওয়ার প্রশ্নই উঠে না। আমি মনেকরি আমার জনপ্রিয়তায় ঈষান্বিত হয়ে, একটি মহল কু-প্ররোচনায় প্ররোচিত হয়ে অজ্ঞাত স্থান থেকে উদ্দেশ্য প্রনোদিত ভাবে ষড়যন্ত্রমূলক আমাকে রাজনৈতিক, সামাজিক ও মানসিকভাবে হ্যায় প্রতিপন্ন করার জন্য আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে।
বিউটিফুল ভালুকা ও ভালুকা উপজেলা বিএনপি ফেইজবুক আইডির এ্যাডমিন দ্বয়ের প্রতি আমার সবিনয় অনুরোধ আপনারা আরো খোঁজ-খবর নিয়ে আমার বিরুদ্ধে লিখুন।

সবার জ্ঞাতার্থে আমার বক্তব্য:- আমি ২০১১ এর ১৭ জানুয়ারী স্থানীয় সরকার নির্বাচনে বিএনপির সমর্থিত প্রাথী হিসেবে ভালুকা পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ড থেকে নির্বাচন করি এবং প্রথম ও প্রতিষ্ঠাতা কাউন্সিলর নির্বাচিত হই। সেই নির্বাচনে ৬জন প্রার্থী থাকার পরেও আমি কাষ্টিং ভোটের ৪১ ভাগ ভোট পাই। ২০১৪ এর একতরফা সংসদ নির্বাচনের আগে ও পড়ে বিএনপির ডাকে অসহযোগ আন্দোলন চলাকালিন সময়ে আন্দোলনে অংশ গ্রহণ করায় আমার নামে বিস্ফোরক আইনে ভালুকা মডেল থানায় একটি মামলা হয়। ঐ মামলায় প্রায় দীর্ঘ ৭ মাস এলাকার বাইরে পালিয়ে থেকে মহামান্য হাইকোট থেকে জামিনে মুক্ত হয়ে এলাকায় আসি। এলাকার সাধারণ মানুষের অনুরোধে ২০১৫সনে দ্বিতীয়বার পূনরায় পৌর নির্বাচনে কাউন্সিলর পদে নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করি এবং ঐ নির্বাচনেও আমার প্রতিদ্বন্দ্বি আওয়ামীলীগের ৩জন প্রার্থী থাকার পরেও আমি বিপুল ভোট বেশি পেয়ে বিজয় লাভ করি। ২০১৮সনে একাদশ সংসদ নির্বাচন চলাকালিন সময় ২৬ ডিসেম্বর ভালুকা মডেল থানায় বিস্ফোরক আইনে আমার নামে আরেকটি মিথ্যা মামলা রুজু হয়। এই মামলায় মহামান্য হাইকোর্ট থেকে আমি জামিনে আসি। এর পর এই মামলায় বেশির ভাগ আসামীকে বাদ দিলেও পুলিশ আমাকে অভিযুক্ত এবং ১নং আসামী করে চার্জশিট প্রদান করে। এই মামলা এখনো চলমান। বিগত ১৫ বছর সারাদেশের মানুষের সাথে আমিও একটি শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থায় সময় পার করেছি। আমি আওয়ামীলীগের শাসনামলে আর্থিক, সামাজিক ও মানসিক ভাবে প্রচুর ক্ষতিগ্রস্ত, হয়রানী ও নির্যাতনের শিকার হয়েছি। আমার সকল ব্যবসা বণিজ্য আওয়ামীলীগের স্থানীয় নেতারা নিয়েগেছে।

তাহলে কিভাবে আমি আওয়ামীলীগ নেতা হলাম?

বিগত ২০০৬ থেকে অদ্যবদি বিএনপির সকল আন্দোলন সংগ্রামে আমার ব্যক্তিগত অংশ গ্রহণ ও আর্থিক সহযোগীতা ছিলো এবং আছে।
আমার পরিবার বিএনপি পরিবার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত এবং পরিচিত।

আমার পরিবারের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি:- আমি বিএনপির সমর্থনে টানা দুইবার ভালুকা পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ড থেকে সর্বোচ্চ ভোটে কাউন্সিলর নির্বাচিত হই এবং সততার সাথে দায়িত্ব পালন করি। উল্লেখ্য যে, তৃতীয় বার কাউন্সিলর পদে নির্বাচনের জন্য এলাকার সাধারণ মানুষ চাইলেও আমি স্বেচ্ছায় নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াই। ২০২০ সনের মেয়র নির্বাচনে জনতার মেয়র খ্যাত আলহাজ্ব হাতেম খান দলীয় মনোনয়ন পান। তাই আমি দলীয় সীদ্ধান্ত মোতাবেক ৯নং ওয়ার্ড এর প্রধান সমন্বয়ক হিসেবে হাতেম খানের নির্বাচন পরিচালনা করি। অত্যান্ত দুঃখ ও পরিতাপের বিষয় এই নির্বাচনেও বিপুল পরিমানে ভোট পাওয়ার পরেও হাতেম খানের বিজয় ছিনিয়ে নেয় আওয়ামীলীগ।
আমার পরিবার, বিএনপি পরিবার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত ও পরিচিত: আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি বিগত দিনে আমার রাজনৈতিক কার্যক্রমে সন্তুষ্ট হয়ে, ২০২২ সনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ভালুকা পৌর শাখা আহবায়ক কমিটিতে আমাকে সদস্য নির্বাচিত করা হয়।
* আমার আপন ছোট চাচা, হাজ্বী আশরাফ আলী শেখ, সাবেক সদস্য, ৯নং ওয়ার্ড বিএনপি।
* আমার আপন ছোট ভাই রুহুল আমিন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল ভালুকা পৌর শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ময়মনসিংহ দক্ষিণ জেলা যুবদলের সদস্য। (একাদিক রাজনৈতিক মামলার আসামী)।
* আমার আপন চাচাতো ছোট ভাই, আমিনুল ইসলাম দিলদার, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল ভালুকা পৌর শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক ও ময়মনসিংহ দক্ষিণ জেলা যুবদলের সদস্য। (কারানির্যাতিত ও একাদিক রাজনৈতিক মামলার আসামী)।
* আমার চাচা গোলাম মোস্তফা বিএনপি নেতা, (একাদিক রাজনৈতিক মামলার আসামী)।
* আমার ভাতিজা রাকিবুল হাসান রাকিব, পৌর ছাত্রদল নেতা। (কারানির্যাতিত ও একাদিক রাজনৈতিক মামলার আসামী)। ভালুকায় অনেক পরিবার আছেন যাদের ভাই একদল, চাচা আরেক দল, ছেলে আরেক দলের নেতৃত্ব দেন। অপরদিকে আমার পরিবারের কোন সদস্য বিএনপি ব্যতিত অন্যকোন দলের সমর্থকও ছিলোনা। অদ্যবদি নাই। তাহলে আমি আওয়ামীলীগ নেতা হই কি করে?
আমি আবারো সবিনয়ে অনুরোধ করবো কারো বিরুদ্ধে কিছু লেখার পূর্বে খোঁজ-খবর নিয়ে লিখুন। কাউকে অন্যায় ভাবে হয়রানী ও ক্ষতিগ্রস্ত করার জন্য লিখবেন না।

মোঃ আমান উল্লাহ তাজুন
সাবেক কাউন্সিলর
৯নং ওয়ার্ড, ভালুকা পৌরসভা,
সদস্য, আহবায়ক কমিটি,
বি.এন.পি, ভালুকা পৌর শাখা।