পানিতে ডুবে মারা যাওয়া নানা আয়নাল হকের (৬০) বাড়ি উপজেলার ডাকাতিয়া ইউনিয়নের বালিয়াগড়া গ্রামে। আর নাতি একই গ্রামের সৌদি প্রবাসী আবদুর রহিমের ছেলে হাবিবুর রহমান (১২)।
স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা যায়, নাতি হাবিবুর রহমান নানা আয়নাল হকের বাড়িতে বেড়াতে আসে। পরে ঘটনার দিন দুপুরে নানা-নাতি একসাথে বাড়ির পাশের পুকুরে গোসল করতে যায়। একপর্যায়ে নাতি পুকুরের পানিতে ডুবে যায়। পরে, তাকে উদ্ধার করতে গিয়ে নানা আয়নাল হকও ডুবে যান।
এদিকে, গোসল করতে এসে দীর্ঘক্ষণ বাড়ি ফিরে না যাওয়ায় পরিবারের লোকজন নানা-নাতিকে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন এবং পুকুর পাড়ে তাদের জামা-কাপর ও মোবাইল পড়ে থাকতে দেখে তাদের সন্দেহ হয়। পরে বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে স্থানীয়রা পুকুর থেকে নানা-নাতির মরদেহ উদ্ধার করে।
ভালুকা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ কামাল হোসেন জানায়, নানা-নাতি কেউই সাঁতার জানতেন না। ঘটনায় অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।