ময়মনসিংহ ০১:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৩ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভালুকায় পুকুরে ডুবে নানা নাতির মৃত্যু

দৈনিক মুক্তকণ্ঠ
  • আপলোড সময়: ০১:০৩:৪৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ জুলাই ২০২৩
  • / ১৯৭ বার পড়া হয়েছে

ভালুকা প্রতিনিধি:- ময়মনসিংহের ভালুকায় গোসল করতে নেমে পুকুরের পানিতে ডুবে নানা-নাতির মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার (১৮জুলাই) বিকালে উপজেলার ডাকাতিয়া ইউনিয়নের বালিয়াগড়া গ্রামে।

পানিতে ডুবে মারা যাওয়া নানা আয়নাল হকের (৬০) বাড়ি উপজেলার ডাকাতিয়া ইউনিয়নের বালিয়াগড়া গ্রামে। আর নাতি একই গ্রামের সৌদি প্রবাসী আবদুর রহিমের ছেলে হাবিবুর রহমান (১২)।
স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা যায়, নাতি হাবিবুর রহমান নানা আয়নাল হকের বাড়িতে বেড়াতে আসে। পরে ঘটনার দিন দুপুরে নানা-নাতি একসাথে বাড়ির পাশের পুকুরে গোসল করতে যায়। একপর্যায়ে নাতি পুকুরের পানিতে ডুবে যায়। পরে, তাকে উদ্ধার করতে গিয়ে নানা আয়নাল হকও ডুবে যান।
এদিকে, গোসল করতে এসে দীর্ঘক্ষণ বাড়ি ফিরে না যাওয়ায় পরিবারের লোকজন নানা-নাতিকে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন এবং পুকুর পাড়ে তাদের জামা-কাপর ও মোবাইল পড়ে থাকতে দেখে তাদের সন্দেহ হয়। পরে বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে স্থানীয়রা পুকুর থেকে নানা-নাতির মরদেহ উদ্ধার করে।
ভালুকা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ কামাল হোসেন জানায়, নানা-নাতি কেউই সাঁতার জানতেন না। ঘটনায় অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।
ট্যাগস :

Please Share This Post in Your Social Media

About Author Information

ভালুকায় পুকুরে ডুবে নানা নাতির মৃত্যু

আপলোড সময়: ০১:০৩:৪৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ জুলাই ২০২৩

ভালুকা প্রতিনিধি:- ময়মনসিংহের ভালুকায় গোসল করতে নেমে পুকুরের পানিতে ডুবে নানা-নাতির মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার (১৮জুলাই) বিকালে উপজেলার ডাকাতিয়া ইউনিয়নের বালিয়াগড়া গ্রামে।

পানিতে ডুবে মারা যাওয়া নানা আয়নাল হকের (৬০) বাড়ি উপজেলার ডাকাতিয়া ইউনিয়নের বালিয়াগড়া গ্রামে। আর নাতি একই গ্রামের সৌদি প্রবাসী আবদুর রহিমের ছেলে হাবিবুর রহমান (১২)।
স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা যায়, নাতি হাবিবুর রহমান নানা আয়নাল হকের বাড়িতে বেড়াতে আসে। পরে ঘটনার দিন দুপুরে নানা-নাতি একসাথে বাড়ির পাশের পুকুরে গোসল করতে যায়। একপর্যায়ে নাতি পুকুরের পানিতে ডুবে যায়। পরে, তাকে উদ্ধার করতে গিয়ে নানা আয়নাল হকও ডুবে যান।
এদিকে, গোসল করতে এসে দীর্ঘক্ষণ বাড়ি ফিরে না যাওয়ায় পরিবারের লোকজন নানা-নাতিকে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন এবং পুকুর পাড়ে তাদের জামা-কাপর ও মোবাইল পড়ে থাকতে দেখে তাদের সন্দেহ হয়। পরে বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে স্থানীয়রা পুকুর থেকে নানা-নাতির মরদেহ উদ্ধার করে।
ভালুকা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ কামাল হোসেন জানায়, নানা-নাতি কেউই সাঁতার জানতেন না। ঘটনায় অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।