ময়মনসিংহ ০১:০৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৩ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভালুকায় মুক্তিযোদ্ধা সন্তানকে হয়রানীর প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

দৈনিক মুক্তকণ্ঠ
  • আপলোড সময়: ১১:৫৫:৫৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২ জুন ২০২৩
  • / ২১২৯ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:- ময়মনসিংহের ভালুকায় এক মুক্তিযোদ্ধা সন্তান ও সাবেক যুবলীগ নেতাকে বিভিন্ন ভাবে হয়রানির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন মনিরুজ্জামান মনির। শুক্রবার (০২জুন) বিকালে ভালুকা বাসস্ট্যান্ডে অবস্থিত হোটেল রাজধানীতে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। জানা যায় , উপজেলার ১০নং হবিরবাড়ী ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনির উপজেলার পাড়াগাঁও মৌজায় এনডিই কোম্পানির জমি ক্রয় করে দেন।ওই জমির পাশে সফিকুল ইসলাম নামে এক ব্যাক্তি ৩১ শতক জমি আমাদের নিকট বিক্রয়ের জন্য ২২ লক্ষ টাকা বায়না নেন। কিন্তু সে জমি রেজিস্টি করে না দিয়ে জেলা প্রশাসক, বন বিভাগ ও পুলিশ প্রশাসন সহ বিভিন্ন দপ্তরে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে হয়রানি করে যাচ্ছে। এমন কি মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ পরিবেশন করে আমার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ সামাজিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, শফিকুল ইসলাম এর দাদা বাংলাদেশের একজন তালিকা ভুক্ত রাজাকার।শফিকুল ইসলাম,নূর মোহাম্মদ সিদ্দিকি (টিপু), আমির হোসেন , নাঈম সরকার ও আব্দুর রউফসহ সঙ্গবদ্ধ একটি চক্র আমার নিকট দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি করে। আমি তাদের চাঁদা না দেওয়াতে বিভিন্ন ভাবে আমাকে হয়রানি করে যাচ্ছেন। আমি একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হয়েও রাজাকার পরিবার সদস্যদের কাছে হয়রানির স্বীকার হয়ে যাচ্ছি।

ট্যাগস :

Please Share This Post in Your Social Media

About Author Information

ভালুকায় মুক্তিযোদ্ধা সন্তানকে হয়রানীর প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

আপলোড সময়: ১১:৫৫:৫৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২ জুন ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক:- ময়মনসিংহের ভালুকায় এক মুক্তিযোদ্ধা সন্তান ও সাবেক যুবলীগ নেতাকে বিভিন্ন ভাবে হয়রানির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন মনিরুজ্জামান মনির। শুক্রবার (০২জুন) বিকালে ভালুকা বাসস্ট্যান্ডে অবস্থিত হোটেল রাজধানীতে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। জানা যায় , উপজেলার ১০নং হবিরবাড়ী ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনির উপজেলার পাড়াগাঁও মৌজায় এনডিই কোম্পানির জমি ক্রয় করে দেন।ওই জমির পাশে সফিকুল ইসলাম নামে এক ব্যাক্তি ৩১ শতক জমি আমাদের নিকট বিক্রয়ের জন্য ২২ লক্ষ টাকা বায়না নেন। কিন্তু সে জমি রেজিস্টি করে না দিয়ে জেলা প্রশাসক, বন বিভাগ ও পুলিশ প্রশাসন সহ বিভিন্ন দপ্তরে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে হয়রানি করে যাচ্ছে। এমন কি মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ পরিবেশন করে আমার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ সামাজিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, শফিকুল ইসলাম এর দাদা বাংলাদেশের একজন তালিকা ভুক্ত রাজাকার।শফিকুল ইসলাম,নূর মোহাম্মদ সিদ্দিকি (টিপু), আমির হোসেন , নাঈম সরকার ও আব্দুর রউফসহ সঙ্গবদ্ধ একটি চক্র আমার নিকট দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি করে। আমি তাদের চাঁদা না দেওয়াতে বিভিন্ন ভাবে আমাকে হয়রানি করে যাচ্ছেন। আমি একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হয়েও রাজাকার পরিবার সদস্যদের কাছে হয়রানির স্বীকার হয়ে যাচ্ছি।