ময়মনসিংহ ১০:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভালুকায় নিরাপদ খাদ্য কর্মসূচির ত্রিশ কেজি চালে দুই কেজি কম দেওয়ার অভিযোগ

দৈনিক মুক্তকণ্ঠ
  • আপলোড সময়: ০৭:২৫:৪৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ মার্চ ২০২৩
  • / ২৯১ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিনিধি: ময়মনসিংহের ভালুকায় নিরাপদ খাদ্য কর্মসূচির ত্রিশ কেজি চালে দুই কেজি কম দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। (১মার্চ) বুধবার উপজেলার ডাকাতিয়া ইউনিয়নের আংগারগাড়া বাজার ও কাচিনা ইউনিয়নের কয়েকটি ও সোনাখালি চৌরাস্তায় খলিলের দোকান ঘুরে এই অভিযোগ পাওয়া যায়। সরেজমিনে, সোনাখালি চৌরাস্তায় খলিলের দোকানের চালের কয়েকটি বস্তা মাপা হলে সেখানে ২৭ থেকে ২৮ কেজি চাল পাওয়া যায়। আংগারগাড়া বাজারের ডিলার মারফত আলীর বিক্রিত চালের পরিমাপ করা হলে সেখানে ২৮ কেজি থেকে ২৯ কেজি চাল দেয়া হচ্ছে। কার্ডধারীদেও অভিযোগ ডাকাতিয়া চৌরাস্তায় মিনহাজ উদ্দিনের মিনহাজ উদ্দিন গ্রাহকদের ২৫ থেকে ২৬ কেজি চাল দিচ্ছেন। অপরদিকে বাটাজোর বাজারের দুই ডিলার আজম ও বেনু মিয়ার চাল বিক্রিতেও চাল কম দেওয়ার অভিযোগ কার্ডধারীদের। কার্ডধারীদের দাবি ডিলাররা তাদেরকে ত্রিশ কেজির স্থলে ২ থেকে ৩ কেজি চাল কম দিচ্ছেন। একাধিক কার্ডধারী জানান, আমরা গরিব মানুষ কষ্ট, করে টাকা কামাই, সরকার আমাদের ১৫ টাকা কেজি চাল নিবার জন্য কার্ড দিছে, আমারা ৩০ কেজি চালের দাম দিয়ে ২৬-২৭ কেজি চাল পাচ্ছি। প্রতিবাদ করলে কার্ড রেখে দেয়, চাল দিবেনা বলে হুমকি দেয়। অভিযুক্ত ডিলারা বলেন, খাদ্য গোদাম থেকে আনা ৫০ কেজির প্রতিটি বস্তায় আমরা ৫-৬ কেজি চাল কম পাই। উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক বুলবুল আহমেদ বলেন, ডিলারদের বক্তব্য সঠিক নয়, ভোক্তারা অভিযোগ করলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ট্যাগস :

Please Share This Post in Your Social Media

About Author Information

ভালুকায় নিরাপদ খাদ্য কর্মসূচির ত্রিশ কেজি চালে দুই কেজি কম দেওয়ার অভিযোগ

আপলোড সময়: ০৭:২৫:৪৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ মার্চ ২০২৩

বিশেষ প্রতিনিধি: ময়মনসিংহের ভালুকায় নিরাপদ খাদ্য কর্মসূচির ত্রিশ কেজি চালে দুই কেজি কম দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। (১মার্চ) বুধবার উপজেলার ডাকাতিয়া ইউনিয়নের আংগারগাড়া বাজার ও কাচিনা ইউনিয়নের কয়েকটি ও সোনাখালি চৌরাস্তায় খলিলের দোকান ঘুরে এই অভিযোগ পাওয়া যায়। সরেজমিনে, সোনাখালি চৌরাস্তায় খলিলের দোকানের চালের কয়েকটি বস্তা মাপা হলে সেখানে ২৭ থেকে ২৮ কেজি চাল পাওয়া যায়। আংগারগাড়া বাজারের ডিলার মারফত আলীর বিক্রিত চালের পরিমাপ করা হলে সেখানে ২৮ কেজি থেকে ২৯ কেজি চাল দেয়া হচ্ছে। কার্ডধারীদেও অভিযোগ ডাকাতিয়া চৌরাস্তায় মিনহাজ উদ্দিনের মিনহাজ উদ্দিন গ্রাহকদের ২৫ থেকে ২৬ কেজি চাল দিচ্ছেন। অপরদিকে বাটাজোর বাজারের দুই ডিলার আজম ও বেনু মিয়ার চাল বিক্রিতেও চাল কম দেওয়ার অভিযোগ কার্ডধারীদের। কার্ডধারীদের দাবি ডিলাররা তাদেরকে ত্রিশ কেজির স্থলে ২ থেকে ৩ কেজি চাল কম দিচ্ছেন। একাধিক কার্ডধারী জানান, আমরা গরিব মানুষ কষ্ট, করে টাকা কামাই, সরকার আমাদের ১৫ টাকা কেজি চাল নিবার জন্য কার্ড দিছে, আমারা ৩০ কেজি চালের দাম দিয়ে ২৬-২৭ কেজি চাল পাচ্ছি। প্রতিবাদ করলে কার্ড রেখে দেয়, চাল দিবেনা বলে হুমকি দেয়। অভিযুক্ত ডিলারা বলেন, খাদ্য গোদাম থেকে আনা ৫০ কেজির প্রতিটি বস্তায় আমরা ৫-৬ কেজি চাল কম পাই। উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক বুলবুল আহমেদ বলেন, ডিলারদের বক্তব্য সঠিক নয়, ভোক্তারা অভিযোগ করলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।