বিশেষ প্রতিনিধি:- ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা উপজেলার কৃতি সন্তান ডা. কে.বি.এম হাদিউজ্জামান সেলিম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় এর নেফ্রোলজি (কিডনী) রোগ বিভাগের অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাওয়ায় আনন্দে ভাসছে ভালুকা। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি কে.বি.এম সেলিম, দক্ষিণ ময়মনসিংহ তথা ভালুকা আওয়ামী রাজনীতির প্রবাদ পুরুষ, ভালুকা আওয়ামীলীগের দুর্দিনের কান্ডারী, ভালুকা থানা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা, প্রয়াত কে.বি.এম আছমত আলী’র সুযোগ্য সন্তান। কে.বি.এম সেলিম ভালুকার গর্ব ও অহংকার। কে.বি.এম সেলিম এর আগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় এর একই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। সহযোগী অধ্যাপক থেকে অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছেন কে.বি.এম সেলিম। এতে এত আনন্দিত হবার কি আছে? কে.বি.এম সেলিমের পদোন্নতি তাঁর পরিবার বা সহপাঠী, সহকর্মী বা শুভাকাঙক্ষীদের মধ্যেই আনন্দ সীমাবদ্ধ থাকবার কথা কিন্তু আমরা লক্ষ করলাম কে.বি.এম সেলিমের পদোন্নতি পাওয়ার আনন্দ তার পরিবার, সহপাঠি, সহকর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। এই আনন্দ যেন সারা ভালুকার সাধারণ মানুষের। আপামর সর্বসাধারণের আনন্দ। কে.বি.এম সেলিমের পদোন্নতির সংবাদটি প্রকাশ হওয়ার পর ২৬ জুলাই সারাদিন ভালুকা সদরসহ উপজেলার সর্বত্র যারা সংবাদটি শুনেছে তাদের একে অপরের প্রতি আনন্দের জিজ্ঞাসা ছিল, শুনেছো বা শুনেছেন কেবিএম এর ছেলে অধ্যাপক হয়েছে, কেউ কেউ বলেছেন সেলিম অধ্যাপক হইছে। মনে হয়েছে ভালুকার সাধারণ মানুষ এই দিনটির জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় ছিল। বীরমুক্তিযোদ্ধা ও আওয়ামীলীগের প্রবীণ নেতাকর্মীদের চোখে ছিল এক বিস্ময়কর আনন্দের চাহনি। তাদের দৃষ্টি জুড়ে ছিল এক অজানা আকাক্সক্ষার ছাপ। কে.বি.এম সেলিম যাতে আগামীতে ভালুকার মানুষের সেবা করতে পারে সেই জন্য তার পরিবার, সহপাঠি, সহকর্মী ও শুভাকাক্সক্ষীদের পক্ষ থেকে দোয়া চেয়েছেন। ব্যক্তি জীবনে কে.বি.এম সেলিম একজন নম্র ভদ্র ও মেধাবী চিকিৎসক হিসেবে তার যথেষ্ট সুনাম রয়েছে। আমরা কে.বি.এম হাদিউজ্জামান সেলিমের সুস্বাস্থ্য, দীর্ঘায়ূ ও উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করছি।