ময়মনসিংহ ১২:২৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫, ২৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

দৈনিক মুক্তকণ্ঠ
  • আপলোড সময়: ১১:০৭:১৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ জুলাই ২০২২
  • / ৭২০ বার পড়া হয়েছে

বনবিজ্ঞপ্তিঃ- গত ০৪ জুলাই/২০২২ খ্রি: তারিখে নয়া দিগন্ত পত্রিকায় প্রচারিত “ভালুকায় বনবিভাগের জমি দখলে নিয়ে বহুতল ভবন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। সংবাদটি সম্পুর্ন মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন তথ্য দিয়ে পরিবেশন করা হয়েছে। ভালুকা রেঞ্জের হবিরবাড়ী বিটের হবিরবাড়ী মৌজার ০৯ নম্বর দাগে জনৈক আতিকুল স্থাপনা নির্মান শুরু করলে আমরা বাধা প্রদান করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করি।

হবিরবাড়ী মৌজার ৭২২ নম্বর দাগে বনবিভাগের সৃজিত কোন বাগান নেই,জনৈক আবুল হাসেমের বাড়ীটি দীর্ঘ দিনের পুরাতন এবং তচর বিরুদ্ধে উচ্ছেদ মোকদ্দমা দায়ের করা আছে। হবিরবাড়ী মৌজার ১৮৫ নম্বর দাগে বীর মুক্তিযোদ্ধা গফুর মাষ্টারের বাড়ীর নির্মান কাজ শুরু করলে আমরা বাধা প্রদান করি এবং আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করি। হবিরবাড়ী মৌজার ৮২৯ নম্বর দাগে যৌথ ডিমারকেশন আছে এবং সম্প্রতি কোন প্রভাবশালী ব্যক্তি জবরদখলের চেষ্টা করেনি। মেহেরাবাড়ী মৌজার ৭৪ দাগে যৌথ জরিপ মূলে ব্যক্তি মালিকানাধীন ভূমিতে নির্মান কাজ করতেছে এবং ৭৪ নম্বর দাগে বনবিভাগের বিরুদ্ধে চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। মেহেরাবাড়ী মৌজার লাবিবের ২নং গেইটে ভোলনের বাড়ীটি ৩০/৪০ বছর পূর্বের একটি পুরাতন বাড়ী, তার বিরুদ্ধে উচ্ছেদ মোকদ্দমা দায়ের করা আছে, মেহেরাবাড়ী মৌজার ৬৯ দাগের জনৈক মাসুদের পোল্ট্রি ফার্মটি দীর্ঘ দিন আগের তার বিরুদ্ধে উচ্ছেদ মোকদ্দমা দায়ের করা আছে। বাশিল মৌজা ৮৭ দাগে আল আমিন এর বিরুদ্ধে বন আইনে মামলা দেয়া হয়েছে। বাশিল মৌজা ১৮৭ নম্বর দাগে বনভূমি জবরদখল নেওয়ার চেষ্টা কেউ করেনি,সংবাদটি সম্পুর্ন মিথ্যা।
“সংবাদে প্রকাশিত অবৈধভাবে গড়ে উঠা প্রতিটি স্থাপনার সাথে বনবিভাগের অ-সাধু কর্মকর্তারা জরিত এবং তারা তা থেকে মোটা অংকের অনৈতিক সুবিধা নিয়ে থাকেন, একাধিক অভিযোগ পেলে বনবিভাগ হয়তো কোন কোন স্থাপনার আংশিক ভেঙ্গে তাদের দায়িত্ব শেষ করে”
এ কথাটি আদৌও সত্য নয় উক্ত সংবাদে মিথ্যা ও অসত্য তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্দেশ্য প্রনোদিত ভাবে সংবাদটি প্রকাশ করা হয়েছে যা সম্পুর্ন মিথ্যা ও ভিত্তি হীন। সংবাদটিতে বনবিভাগকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্যই এসব কাল্পনিক মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে। আমি প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং এ ধরণের বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রচার না করার জন্য সাংবাদিক মহলকে বিনীত ভাবে অনুরুধ জানাচ্ছি।

অনুরোধ ক্রমেঃ-
মোঃ আবু হাসেম চৌধুরী
বিট কর্মকর্তা
হবিরবাড়ী বন বিট
ভালুকা রেঞ্জ ,ময়মনসিংহ বনবিভাগ।

ট্যাগস :

Please Share This Post in Your Social Media

About Author Information

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

আপলোড সময়: ১১:০৭:১৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ জুলাই ২০২২

বনবিজ্ঞপ্তিঃ- গত ০৪ জুলাই/২০২২ খ্রি: তারিখে নয়া দিগন্ত পত্রিকায় প্রচারিত “ভালুকায় বনবিভাগের জমি দখলে নিয়ে বহুতল ভবন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। সংবাদটি সম্পুর্ন মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন তথ্য দিয়ে পরিবেশন করা হয়েছে। ভালুকা রেঞ্জের হবিরবাড়ী বিটের হবিরবাড়ী মৌজার ০৯ নম্বর দাগে জনৈক আতিকুল স্থাপনা নির্মান শুরু করলে আমরা বাধা প্রদান করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করি।

হবিরবাড়ী মৌজার ৭২২ নম্বর দাগে বনবিভাগের সৃজিত কোন বাগান নেই,জনৈক আবুল হাসেমের বাড়ীটি দীর্ঘ দিনের পুরাতন এবং তচর বিরুদ্ধে উচ্ছেদ মোকদ্দমা দায়ের করা আছে। হবিরবাড়ী মৌজার ১৮৫ নম্বর দাগে বীর মুক্তিযোদ্ধা গফুর মাষ্টারের বাড়ীর নির্মান কাজ শুরু করলে আমরা বাধা প্রদান করি এবং আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করি। হবিরবাড়ী মৌজার ৮২৯ নম্বর দাগে যৌথ ডিমারকেশন আছে এবং সম্প্রতি কোন প্রভাবশালী ব্যক্তি জবরদখলের চেষ্টা করেনি। মেহেরাবাড়ী মৌজার ৭৪ দাগে যৌথ জরিপ মূলে ব্যক্তি মালিকানাধীন ভূমিতে নির্মান কাজ করতেছে এবং ৭৪ নম্বর দাগে বনবিভাগের বিরুদ্ধে চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। মেহেরাবাড়ী মৌজার লাবিবের ২নং গেইটে ভোলনের বাড়ীটি ৩০/৪০ বছর পূর্বের একটি পুরাতন বাড়ী, তার বিরুদ্ধে উচ্ছেদ মোকদ্দমা দায়ের করা আছে, মেহেরাবাড়ী মৌজার ৬৯ দাগের জনৈক মাসুদের পোল্ট্রি ফার্মটি দীর্ঘ দিন আগের তার বিরুদ্ধে উচ্ছেদ মোকদ্দমা দায়ের করা আছে। বাশিল মৌজা ৮৭ দাগে আল আমিন এর বিরুদ্ধে বন আইনে মামলা দেয়া হয়েছে। বাশিল মৌজা ১৮৭ নম্বর দাগে বনভূমি জবরদখল নেওয়ার চেষ্টা কেউ করেনি,সংবাদটি সম্পুর্ন মিথ্যা।
“সংবাদে প্রকাশিত অবৈধভাবে গড়ে উঠা প্রতিটি স্থাপনার সাথে বনবিভাগের অ-সাধু কর্মকর্তারা জরিত এবং তারা তা থেকে মোটা অংকের অনৈতিক সুবিধা নিয়ে থাকেন, একাধিক অভিযোগ পেলে বনবিভাগ হয়তো কোন কোন স্থাপনার আংশিক ভেঙ্গে তাদের দায়িত্ব শেষ করে”
এ কথাটি আদৌও সত্য নয় উক্ত সংবাদে মিথ্যা ও অসত্য তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্দেশ্য প্রনোদিত ভাবে সংবাদটি প্রকাশ করা হয়েছে যা সম্পুর্ন মিথ্যা ও ভিত্তি হীন। সংবাদটিতে বনবিভাগকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্যই এসব কাল্পনিক মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে। আমি প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং এ ধরণের বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রচার না করার জন্য সাংবাদিক মহলকে বিনীত ভাবে অনুরুধ জানাচ্ছি।

অনুরোধ ক্রমেঃ-
মোঃ আবু হাসেম চৌধুরী
বিট কর্মকর্তা
হবিরবাড়ী বন বিট
ভালুকা রেঞ্জ ,ময়মনসিংহ বনবিভাগ।