ময়মনসিংহ ১১:০১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

দৈনিক মুক্তকণ্ঠ
  • আপলোড সময়: ০৮:৪৪:২৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ জুলাই ২০২২
  • / ৫০৮ বার পড়া হয়েছে

বনবিজ্ঞপ্তিঃ- গত ০৪ জুলাই/২০২২ খ্রি: তারিখে নয়া দিগন্ত পত্রিকায় প্রচারিত “ভালুকায় বনবিভাগের জমি দখলে নিয়ে বহুতল ভবন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। সংবাদটি সম্পুর্ন মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন তথ্য দিয়ে পরিবেশন করা হয়েছে। ভালুকা রেঞ্জের কাদিগড় বিটের অধীনে পাড়াগাও মৌজার সি.এস ৯৫৭ দাগে সরেজমিনে তদন্ত করে গৌরিপুর এলাকায় হ্যানস গ্রুপ নামে কোন কোম্পানির অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায় নি। ইতিপূর্বে দুইবার পাড়াগাও মৌজার আওলাতলী গ্রামে বন বিভাগের জমির সীমানায় যৌথ জরিপ ব্যাতিরেকে ফ্যাক্টরির সীমানা প্রাচীর নির্মানের উদ্যোগ নিলে প্রাচীরটি ভেঙ্গেঁ গুড়িয়ে দিয়ে আইনি পদক্ষেপ গ্রহন করি এবং বন আইনে ২টি পি.ও.আর মোকদ্দমা দায়ের করা হয়। পরবর্তীতে আব্দুর রশিদ গং জিলা বিজ্ঞ ভালুকা সহকারী জজ আদালত ময়মনসিংহের মোকদ্দমা নং ১২৮/২০২২ (অন্যপ্রকার) দায়ের করলে বিজ্ঞ আদালত স্থিতি অবস্থার আদেশ প্রদান করেন। আমরা আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহন করেছি।

“সংবাদে প্রকাশিত অবৈধভাবে গড়ে উঠা প্রতিটি স্থাপনার সাথে বনবিভাগের অ-সাধু কর্মকর্তারা জরিত এবং তারা তা থেকে মোটা অংকের অনৈতিক সুবিধা নিয়ে থাকেন, একাধিক অভিযোগ পেলে বনবিভাগ হয়তো কোন কোন স্থাপনার আংশিক ভেঙ্গে তাদের দায়িত্ব শেষ করে”
এ কথাটি আদৌও সত্য নয় উক্ত সংবাদে মিথ্যা ও অসত্য তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্দেশ্য প্রনোদিত ভাবে সংবাদটি প্রকাশ করা হয়েছে যা সম্পুর্ন মিথ্যা ও ভিত্তি হীন। সংবাদটিতে বনবিভাগকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্যই এসব কাল্পনিক মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে। আমি প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং এ ধরণের বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রচার না করার জন্য সাংবাদিক মহলকে বিনীত ভাবে অনুরুধ জানাচ্ছি।

অনুরোধ ক্রমেঃ-
মোঃ ফিরোজ আল-আমিন
বিট কর্মকর্তা
কাদিগড় বন বিট
ভালুকা রেঞ্জ ,ময়মনসিংহ বনবিভাগ।

ট্যাগস :

Please Share This Post in Your Social Media

About Author Information

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

আপলোড সময়: ০৮:৪৪:২৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ জুলাই ২০২২

বনবিজ্ঞপ্তিঃ- গত ০৪ জুলাই/২০২২ খ্রি: তারিখে নয়া দিগন্ত পত্রিকায় প্রচারিত “ভালুকায় বনবিভাগের জমি দখলে নিয়ে বহুতল ভবন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। সংবাদটি সম্পুর্ন মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন তথ্য দিয়ে পরিবেশন করা হয়েছে। ভালুকা রেঞ্জের কাদিগড় বিটের অধীনে পাড়াগাও মৌজার সি.এস ৯৫৭ দাগে সরেজমিনে তদন্ত করে গৌরিপুর এলাকায় হ্যানস গ্রুপ নামে কোন কোম্পানির অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায় নি। ইতিপূর্বে দুইবার পাড়াগাও মৌজার আওলাতলী গ্রামে বন বিভাগের জমির সীমানায় যৌথ জরিপ ব্যাতিরেকে ফ্যাক্টরির সীমানা প্রাচীর নির্মানের উদ্যোগ নিলে প্রাচীরটি ভেঙ্গেঁ গুড়িয়ে দিয়ে আইনি পদক্ষেপ গ্রহন করি এবং বন আইনে ২টি পি.ও.আর মোকদ্দমা দায়ের করা হয়। পরবর্তীতে আব্দুর রশিদ গং জিলা বিজ্ঞ ভালুকা সহকারী জজ আদালত ময়মনসিংহের মোকদ্দমা নং ১২৮/২০২২ (অন্যপ্রকার) দায়ের করলে বিজ্ঞ আদালত স্থিতি অবস্থার আদেশ প্রদান করেন। আমরা আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহন করেছি।

“সংবাদে প্রকাশিত অবৈধভাবে গড়ে উঠা প্রতিটি স্থাপনার সাথে বনবিভাগের অ-সাধু কর্মকর্তারা জরিত এবং তারা তা থেকে মোটা অংকের অনৈতিক সুবিধা নিয়ে থাকেন, একাধিক অভিযোগ পেলে বনবিভাগ হয়তো কোন কোন স্থাপনার আংশিক ভেঙ্গে তাদের দায়িত্ব শেষ করে”
এ কথাটি আদৌও সত্য নয় উক্ত সংবাদে মিথ্যা ও অসত্য তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্দেশ্য প্রনোদিত ভাবে সংবাদটি প্রকাশ করা হয়েছে যা সম্পুর্ন মিথ্যা ও ভিত্তি হীন। সংবাদটিতে বনবিভাগকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্যই এসব কাল্পনিক মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে। আমি প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং এ ধরণের বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রচার না করার জন্য সাংবাদিক মহলকে বিনীত ভাবে অনুরুধ জানাচ্ছি।

অনুরোধ ক্রমেঃ-
মোঃ ফিরোজ আল-আমিন
বিট কর্মকর্তা
কাদিগড় বন বিট
ভালুকা রেঞ্জ ,ময়মনসিংহ বনবিভাগ।