ময়মনসিংহ ১০:৩৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মঠবাড়িয়ায় মিথ্যা মামলা দিয়ে সুপারকে হয়রানীর অভিযোগ

দৈনিক মুক্তকণ্ঠ
  • আপলোড সময়: ০৯:৫২:৫৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ মার্চ ২০২২
  • / ২৪০ বার পড়া হয়েছে

শাকিল আহমেদ,পিরোজপুর প্রতিনিধিঃ লাইব্রেরিয়ান পদে মেয়েকে চাকুরী না দেয়ায় পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ার আলগী বালিকা দাখিল মাদ্রাসার সুপারকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানীর অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগ সূত্রে জানাগেছে, উপজেলার আলগী বালিকা দাখিল মাদ্রাসার অবসরপ্রাপ্ত ইবতেদায়ী জুনিয়র শিক্ষক মোঃ পান্না মিয়া তার মেয়ে ফাতিমাকে ওই মাদ্রাসায় লাইব্রেরিয়ান পদে চাকুরীর জন্য সুপার এ,বি,এম,এ মান্নানকে অনুরোধ করেন। ওই শিক্ষকের মেয়ের সার্টিফিকেট সরকারি বিধিমোতাবেক না হওয়ায় সুপার তাকে চাকুরী দিতে পারেননি। কিন্তু মাদ্রাসা শিক্ষক পান্না মিয়া স্থানীয় লোক হওয়ায় পেশি শক্তির মাধ্যমে মেয়েকে চাকুরী দেয়ার জন্য প্রায়ই সুপারের সাথে বাকবিতান্ডায় জড়িয়ে পরতেন। এনিয়ে তাদের সাথে মনোমালিন্যের সৃষ্টি হয়। এক পর্যায়ে ওই শিক্ষকের কাছ থেকে মাদ্রাসার সুপার ২০১২ সালের ১৭ জুলাই ধার বাবদ ৮০ হাজার টাকা এবং ২০১৩সালের ১৯ মার্চ মেয়ে ফাতিমাকে চাকুরী দেয়ার কথা বলে আরো ৭০ হাজার টাকা নিয়েছেন বলে গত ১০ মার্চ মঠবাড়িয়া সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে একটি অভিযোগ দাখিল করেন। মাদ্রাসার সুপার এ,বি,এম,এ মান্নান বলেন, আমাকে হয়রানি করার জন্য দশ বছর আগে তার কাছ থেকে টাকা নেয়ার নাটক সাজিয়ে আদালতে মামলাটি দায়ের করেছেন। মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মোসলেম আলী মোল্লা জানান, এবিষয় আমার কিছু জানা নেই। তবে নিয়োগের ক্ষেত্রে কারো কাছ থেকে কোন প্রকার টাকা পয়সা নেয়া হয় না।

ট্যাগস :

Please Share This Post in Your Social Media

About Author Information

মঠবাড়িয়ায় মিথ্যা মামলা দিয়ে সুপারকে হয়রানীর অভিযোগ

আপলোড সময়: ০৯:৫২:৫৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ মার্চ ২০২২

শাকিল আহমেদ,পিরোজপুর প্রতিনিধিঃ লাইব্রেরিয়ান পদে মেয়েকে চাকুরী না দেয়ায় পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ার আলগী বালিকা দাখিল মাদ্রাসার সুপারকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানীর অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগ সূত্রে জানাগেছে, উপজেলার আলগী বালিকা দাখিল মাদ্রাসার অবসরপ্রাপ্ত ইবতেদায়ী জুনিয়র শিক্ষক মোঃ পান্না মিয়া তার মেয়ে ফাতিমাকে ওই মাদ্রাসায় লাইব্রেরিয়ান পদে চাকুরীর জন্য সুপার এ,বি,এম,এ মান্নানকে অনুরোধ করেন। ওই শিক্ষকের মেয়ের সার্টিফিকেট সরকারি বিধিমোতাবেক না হওয়ায় সুপার তাকে চাকুরী দিতে পারেননি। কিন্তু মাদ্রাসা শিক্ষক পান্না মিয়া স্থানীয় লোক হওয়ায় পেশি শক্তির মাধ্যমে মেয়েকে চাকুরী দেয়ার জন্য প্রায়ই সুপারের সাথে বাকবিতান্ডায় জড়িয়ে পরতেন। এনিয়ে তাদের সাথে মনোমালিন্যের সৃষ্টি হয়। এক পর্যায়ে ওই শিক্ষকের কাছ থেকে মাদ্রাসার সুপার ২০১২ সালের ১৭ জুলাই ধার বাবদ ৮০ হাজার টাকা এবং ২০১৩সালের ১৯ মার্চ মেয়ে ফাতিমাকে চাকুরী দেয়ার কথা বলে আরো ৭০ হাজার টাকা নিয়েছেন বলে গত ১০ মার্চ মঠবাড়িয়া সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে একটি অভিযোগ দাখিল করেন। মাদ্রাসার সুপার এ,বি,এম,এ মান্নান বলেন, আমাকে হয়রানি করার জন্য দশ বছর আগে তার কাছ থেকে টাকা নেয়ার নাটক সাজিয়ে আদালতে মামলাটি দায়ের করেছেন। মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মোসলেম আলী মোল্লা জানান, এবিষয় আমার কিছু জানা নেই। তবে নিয়োগের ক্ষেত্রে কারো কাছ থেকে কোন প্রকার টাকা পয়সা নেয়া হয় না।