স্টাফ রিপোর্ট: আধুনিক ও বসবাস যোগ্য উন্নত ইউনিয়ন গড়ার প্রত্যয়ে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মুহাম্মদ রেজাউল করিম রিপনের ব্যাপক প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।শিক্ষিত ও সচেতন প্রার্থী হিসেবে ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার ১০নং হবিরবাড়ী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থী শিক্ষানুরাগী ও সমাজসেবক রেজাউল করিম রিপন। সে জনগনের সেবক হিসেবে আধুনিক ইউনিয়ন গড়তে চান। তার উন্নয়নশীল নানামুখী কর্মকাণ্ডের কারণে সমাজের মানুষ তাকে ভালবাসেন বলে জানান এলাকাবাসী। এলাকার মানুষের আলাপচারিতায় একজন সৎ ও যোগ্য নেতৃত্বের কথা উঠলে সর্বাগ্রে তার নামটি উঠে আসে, এমন দাবী ভাই বিশিষ্ট ব্যবসায়ী স্বপনের।

নব্য শিল্পাঞ্চল হবিরবাড়ির উন্নয়নের চাকা সচল রাখতে ও সুখে দুঃখে মানুষের পাশে দাঁড়াতে এ বছর ইউপি নির্বাচনে উপজেলার হবিরবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ঘোড়া প্রতিক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্ধন্ধিতা করছেন রিপন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বিগত দিনে রেজাউল করিম রিপন একজন জনপ্রতিনিধির মতই মানুষের পাশে থেকে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ করছেন। ইউনিয়নের উন্নয়নের জন্য কাজ করেছেন স্বার্থহীন ভাবে। করোনা মহামারীর সময়ে গরীব দুঃখী ও নিম্ন আয়ের মানুষকে খাদ্য সামগ্রী ও সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণে মানবিক ভূমিকা পালন করেছেন সমাজের উন্নয়নমূলক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। সাধারণ মানুষের মুখে মুখে তার হাজারও উপকারের কথা শোনা যায়। হবিরবাড়ি ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের চেষ্টা করেননি বরং সহযোগিতার হাত বাড়িয়েছেন।
আ: রহিম নামে ইউনিয়নের একজন ভোটার বলেন- ‘গরিব ও মেহনতি মানুষের সুখে দুঃখে সব সময় রেজাউল করিম কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি একজন রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান তাকে আমরা সকলেই ভালোবাসি। চেয়ারম্যান হিসেবে আমরা রিপনকেই চাই।’সাইফুল নামে এক কর্মী জানান, ‘রিপন আমাদের সুখে দুঃখে সব সময় পাশে থাকেন। তার দ্বারা সমাজের উন্নয়ন হবে। সাধারণ মানুষের উপকারে তিনি সর্বদা কাজ করেন।’
শিক্ষানুরাগী সুশিক্ষিত রেজাউল করিম রিপন একজন সৎ সাহসী বঙ্গবন্ধুর আদর্শের একজন সৈনিক। নিজেকে ছাত্র জীবন থেকে রাজনীতি সম্পৃক্ত করেন, সাবেক ছাত্র নেতা রেজাউল করিম বর্তমানে ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি।
রেজাউল করিম রিপন জানান, আমি ১০নং হবিরবাড়ি ইউনিয়নের মানুষের সুখে-দুঃখে আপদে বিপদে সবসময় পাশে ছিলাম, থাকতে চাই। আমার যতটুকু সামর্থ্য আছে তা দিয়ে সকলের উপকার করতে চাই। আমাদের সম্ভাবনাময় হবিরবাড়িকে একটি আধুনিক ইউনিয়ন গড়ার প্রত্যয়ে ও মা মাটি ও মানুষের কল্যাণে কাজ করে যেতে চাই।’
মানুষের সেবা করার প্রত্যাশা করে তিনি ইউনিয়নের সর্বস্তরের জনগণের কাছে ঘোড়া প্রতিকে ভোট ও দোয়া প্রার্থনা করেছেন।