ময়মনসিংহ ০১:০৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ২৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভালুকায় কিশোরী ধর্ষনের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ১

দৈনিক মুক্তকণ্ঠ
  • আপলোড সময়: ০৩:৩৭:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ অক্টোবর ২০২১
  • / ৪৪৭ বার পড়া হয়েছে

ভালুকা প্রতিনিধি: ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার তামাট গ্রামে এক অন্ধ পিতার কিশোরি মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় ধর্ষিতার মা বাদী হয়ে সোমাবার (১১ অক্টোবর)  থানায় একটি মামলা করেছেন। পুলিশ তাৎক্ষনিক অভিযান চালিয়ে ১জনকে গ্রেফতার করেছে।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ধর্ষিতার অন্ধ পিতা উপজেলার তামাট গ্রামের বাসিন্দা। মামলার বাদী অন্ধ স্বামীকে বাড়িতে রেখে রাস্তায় কার্পেটিংয়ের কাজ করতেন। আর অন্ধ পিতাকে দেখাশুনার জন্য তার কিশোরি মেয়েকে বাড়িতে রেখে যেতেন। দিনের বেলায় ধর্ষিতার মা বাড়িতে না থাকার সুযোগে রিপন মিয়া (২৭) প্রায় সময় আসা যাওয়া করতো। সেই সুবাধে দুজনের মাঝে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। বিভিনś সময় প্ররোচনা ও প্রলোভন দেখিয়ে কিশোরির সাথে রিপন শারিরীক সম্পর্ক গড়ে তোলে। গত শনিবার কিশোরি তামাট বাজারে যাওয়ার পথে এ্যাডওয়ার্ডের মার্কেটের সামনে পৌঁছা মাত্রই উপজেলার তামাট গ্রামের আঃ রহমান খার ছেলে উসমান খা (৩৪) ওই গ্রামের আব্দুল মাজিদ খার ছেলে এ্যাডওয়ার্ড খান মনিরের সহযোগিতায় রিপন মিয়া কিশোরিকে সিএনজিতে উঠিয়ে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে ধর্ষণ করে। পরদিন রবিবার দুপুরে তামাট বাজারে কিশোরিকে পাওয়া যায়। রিপন গফরগাঁও উপজেলার বরাইল গ্রামের রতন মিয়ার ছেলে। সে মামলার দুই নম্বর আসামী উসমান খার বাড়িতে ভাড়া থাকতো। এ ঘটনায় ধর্ষিতার মা বাদী হয়ে তিনজনকে আসামী করে ভালুকা মডেল থানায় একটি মামলা করেন।
ভালুকা মডেল থানার ওসি (তদন্ত) জাহাঙ্গীর আলম জানান, ধর্ষণের ঘটনার সাথে জড়িত থাকার আভিযোগে প্রধান আসামী রিপনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকীদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

ট্যাগস :

Please Share This Post in Your Social Media

About Author Information

ভালুকায় কিশোরী ধর্ষনের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ১

আপলোড সময়: ০৩:৩৭:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ অক্টোবর ২০২১

ভালুকা প্রতিনিধি: ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার তামাট গ্রামে এক অন্ধ পিতার কিশোরি মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় ধর্ষিতার মা বাদী হয়ে সোমাবার (১১ অক্টোবর)  থানায় একটি মামলা করেছেন। পুলিশ তাৎক্ষনিক অভিযান চালিয়ে ১জনকে গ্রেফতার করেছে।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ধর্ষিতার অন্ধ পিতা উপজেলার তামাট গ্রামের বাসিন্দা। মামলার বাদী অন্ধ স্বামীকে বাড়িতে রেখে রাস্তায় কার্পেটিংয়ের কাজ করতেন। আর অন্ধ পিতাকে দেখাশুনার জন্য তার কিশোরি মেয়েকে বাড়িতে রেখে যেতেন। দিনের বেলায় ধর্ষিতার মা বাড়িতে না থাকার সুযোগে রিপন মিয়া (২৭) প্রায় সময় আসা যাওয়া করতো। সেই সুবাধে দুজনের মাঝে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। বিভিনś সময় প্ররোচনা ও প্রলোভন দেখিয়ে কিশোরির সাথে রিপন শারিরীক সম্পর্ক গড়ে তোলে। গত শনিবার কিশোরি তামাট বাজারে যাওয়ার পথে এ্যাডওয়ার্ডের মার্কেটের সামনে পৌঁছা মাত্রই উপজেলার তামাট গ্রামের আঃ রহমান খার ছেলে উসমান খা (৩৪) ওই গ্রামের আব্দুল মাজিদ খার ছেলে এ্যাডওয়ার্ড খান মনিরের সহযোগিতায় রিপন মিয়া কিশোরিকে সিএনজিতে উঠিয়ে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে ধর্ষণ করে। পরদিন রবিবার দুপুরে তামাট বাজারে কিশোরিকে পাওয়া যায়। রিপন গফরগাঁও উপজেলার বরাইল গ্রামের রতন মিয়ার ছেলে। সে মামলার দুই নম্বর আসামী উসমান খার বাড়িতে ভাড়া থাকতো। এ ঘটনায় ধর্ষিতার মা বাদী হয়ে তিনজনকে আসামী করে ভালুকা মডেল থানায় একটি মামলা করেন।
ভালুকা মডেল থানার ওসি (তদন্ত) জাহাঙ্গীর আলম জানান, ধর্ষণের ঘটনার সাথে জড়িত থাকার আভিযোগে প্রধান আসামী রিপনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকীদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।