ময়মনসিংহ ০৯:৪৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ২ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মঠবাড়িয়ায় স্বামী ও শ্বশুর বাড়ির লোকজনের নির্যাতনে গৃহবধুর মৃত্যু গ্রেপ্তার-১

দৈনিক মুক্তকণ্ঠ
  • আপলোড সময়: ০১:২১:৩৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২১
  • / ৩২৬ বার পড়া হয়েছে

শাকিল আহমেদ,মঠবাড়িয়া (পিরোজপুর) প্রতিনিধি: পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় গৃহবধু সুমী ওরফে সুখী (২৫) হত্যা মামলার পলাতক আসামী জালাল উদ্দিন (৪৫) কে শনিবার রাতে বাদুরতলী এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে থানা পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত জালাল উপজেলার বাদুরতলী গ্রামের আঃ সালাম হাওলাদারের ছেলে। মামলা সূত্রে জানাগেছে, পারিবারিক বিরোধের জেরে গৃহবধু সুমীকে স্বামী তৈয়বুর রহমানসহ শ্বশুর বাড়ির লোকজন প্রায়ই মারধর করত। গত ১৩ জানুয়ারী সুমীর শ্বশুর বাড়ির লোকজন মারধর করে মুখে বিষ ঢেলে আত্মহত্যার প্রচার চালায়। খবর পেয়ে সুমীর স্বজনরা ওই বাড়ি থেকে গুরুতর আহত সুমিকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। পরে তার অবস্থার অবনতি ঘটলে কর্তব্যরত চিকিৎসক খুলনা ২৫০ শয্যা হাসপাতালে রেফার করেন। সেখান থেকে ঢাকা নেয়ার পথে সুমী মারা যায়। এঘটনায় নিহত সুমীর বোন নিপা আক্তার বাদি হয়ে গত ২৮ জানুয়ারি স্বামী তৈয়বুর রহমানসহ ৫ জনকে আসামী করে মঠবাড়িয়া সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। মঠবাড়িয়া থানার ওসি মাসুদুজ্জামান জানান, গ্রেপ্তারকৃত জালালকে রোববার দুপুরে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। বাকী আসামীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত আছে।

ট্যাগস :

Please Share This Post in Your Social Media

About Author Information

মঠবাড়িয়ায় স্বামী ও শ্বশুর বাড়ির লোকজনের নির্যাতনে গৃহবধুর মৃত্যু গ্রেপ্তার-১

আপলোড সময়: ০১:২১:৩৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২১

শাকিল আহমেদ,মঠবাড়িয়া (পিরোজপুর) প্রতিনিধি: পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় গৃহবধু সুমী ওরফে সুখী (২৫) হত্যা মামলার পলাতক আসামী জালাল উদ্দিন (৪৫) কে শনিবার রাতে বাদুরতলী এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে থানা পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত জালাল উপজেলার বাদুরতলী গ্রামের আঃ সালাম হাওলাদারের ছেলে। মামলা সূত্রে জানাগেছে, পারিবারিক বিরোধের জেরে গৃহবধু সুমীকে স্বামী তৈয়বুর রহমানসহ শ্বশুর বাড়ির লোকজন প্রায়ই মারধর করত। গত ১৩ জানুয়ারী সুমীর শ্বশুর বাড়ির লোকজন মারধর করে মুখে বিষ ঢেলে আত্মহত্যার প্রচার চালায়। খবর পেয়ে সুমীর স্বজনরা ওই বাড়ি থেকে গুরুতর আহত সুমিকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। পরে তার অবস্থার অবনতি ঘটলে কর্তব্যরত চিকিৎসক খুলনা ২৫০ শয্যা হাসপাতালে রেফার করেন। সেখান থেকে ঢাকা নেয়ার পথে সুমী মারা যায়। এঘটনায় নিহত সুমীর বোন নিপা আক্তার বাদি হয়ে গত ২৮ জানুয়ারি স্বামী তৈয়বুর রহমানসহ ৫ জনকে আসামী করে মঠবাড়িয়া সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। মঠবাড়িয়া থানার ওসি মাসুদুজ্জামান জানান, গ্রেপ্তারকৃত জালালকে রোববার দুপুরে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। বাকী আসামীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত আছে।