ময়মনসিংহ ০৪:০০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৯ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হিলিতে ১০ বছর বয়সী ছাত্রীকে ধর্ষণ চেষ্টায় কওমী মাদ্রসার শিক্ষক আটক

দৈনিক মুক্তকণ্ঠ
  • আপলোড সময়: ০৯:৩০:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২১
  • / ৬৯৩ বার পড়া হয়েছে

মুসা মিয়া,হিলি প্রতিনিধিঃ দিনাজপুরের হিলিতে ১০ বছর বয়সী ছাত্রীকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে কওমী মাদ্রাসার এনামুল হক (২৬) নামের এক শিক্ষককে আটক করেছে হাকিমপুর থানা পুলিশ। আজ ১৬ জানুয়ারী শনিবার সকাল ১১ টার দিকে মাদ্রাসা থেকে তাকে আটক করা হয়। সে উপজেলার ছাতনী চারমাথা বাজারে অবস্থিত মারকাযুল উলূম আল ইসলামিয়া কওমী মাদ্রাসার শিক্ষক এবং জেলার পার্শ্ববর্তী বিরামপুর উপজেলার তিতশ্বর গ্রামের আব্দুল আজিজের ছেলে। হাকিমপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ফেরদৌস ওয়াহিদ ভায়েস টিভিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ওই ছাত্রীর নানী মনজুআরা বেগম জানান, প্রতিদিনের ন্যায় শনিবার সকালে তাঁর নাতনী মাদ্রাসায় পড়তে যায়। পড়া চলাকালে কৌশলে শিক্ষক এনামূল সকল ছাত্রীকে বাইরে থেকে ২০ মিনিট ঘুরে আসতে বলে। এবং আমার নাতনীকে ক্লাসেই থাকতে বলে। এরপর শিক্ষকের কথা মত সকল শিক্ষার্থীরা মাদ্রাসার বাইরে চলে যায়। এসময় তাকে একা পেয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করতে থাকলে তার আত্মচিৎকারে আরেক ছাত্রী এগিয়ে এসে তাকে উদ্ধার করে। এবং ওই শিক্ষক বিষয়টি কাউকে না বলার জন্য হুমকি দিয়ে তাদের ছেড়ে দেয়। এরপর আমার নাতনি বাড়ি এসে কানśকাটি শুরু করে দেয়। কি হয়েছে জানতে চাইলে সে কিছুই না বলে কান্নাকাটি করতেই থাকে। পরে তকে উদ্ধার করা অপর ছাত্রী এসে বিষয়টি পরিষ্কার করলে আমরা থানা পুলিশকে অবগত করি।

ট্যাগস :

Please Share This Post in Your Social Media

About Author Information

হিলিতে ১০ বছর বয়সী ছাত্রীকে ধর্ষণ চেষ্টায় কওমী মাদ্রসার শিক্ষক আটক

আপলোড সময়: ০৯:৩০:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২১

মুসা মিয়া,হিলি প্রতিনিধিঃ দিনাজপুরের হিলিতে ১০ বছর বয়সী ছাত্রীকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে কওমী মাদ্রাসার এনামুল হক (২৬) নামের এক শিক্ষককে আটক করেছে হাকিমপুর থানা পুলিশ। আজ ১৬ জানুয়ারী শনিবার সকাল ১১ টার দিকে মাদ্রাসা থেকে তাকে আটক করা হয়। সে উপজেলার ছাতনী চারমাথা বাজারে অবস্থিত মারকাযুল উলূম আল ইসলামিয়া কওমী মাদ্রাসার শিক্ষক এবং জেলার পার্শ্ববর্তী বিরামপুর উপজেলার তিতশ্বর গ্রামের আব্দুল আজিজের ছেলে। হাকিমপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ফেরদৌস ওয়াহিদ ভায়েস টিভিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ওই ছাত্রীর নানী মনজুআরা বেগম জানান, প্রতিদিনের ন্যায় শনিবার সকালে তাঁর নাতনী মাদ্রাসায় পড়তে যায়। পড়া চলাকালে কৌশলে শিক্ষক এনামূল সকল ছাত্রীকে বাইরে থেকে ২০ মিনিট ঘুরে আসতে বলে। এবং আমার নাতনীকে ক্লাসেই থাকতে বলে। এরপর শিক্ষকের কথা মত সকল শিক্ষার্থীরা মাদ্রাসার বাইরে চলে যায়। এসময় তাকে একা পেয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করতে থাকলে তার আত্মচিৎকারে আরেক ছাত্রী এগিয়ে এসে তাকে উদ্ধার করে। এবং ওই শিক্ষক বিষয়টি কাউকে না বলার জন্য হুমকি দিয়ে তাদের ছেড়ে দেয়। এরপর আমার নাতনি বাড়ি এসে কানśকাটি শুরু করে দেয়। কি হয়েছে জানতে চাইলে সে কিছুই না বলে কান্নাকাটি করতেই থাকে। পরে তকে উদ্ধার করা অপর ছাত্রী এসে বিষয়টি পরিষ্কার করলে আমরা থানা পুলিশকে অবগত করি।